আপনারা সবাই হয়তো বল্গ এবং ব্লগার মানে আমার থেকে ও ভালোভাবে জানেন বুঝেন। আসলে আমি আপনাদের বল্গ সম্পরকে জানাতে যাচ্ছি না। তাই আশা করি কিছু মনে করবেন না। আমি আসলে বল্গিং জগতে আসা নবিনদেরকে এবং বল্গ কথা টি নিয়ে যাদের একটু চুলকানি আছে তাদের দিকে তাকিয়ে লিখছি। তাই আশা করি নতুনরা পডবেন, বুঝবেন, এবং ধারনা পাল্টাবেন।
আপানার বল্গে আপনি যা ইচ্ছে লিখেন হোক সেটা টেকনোলজি, হোক সেটা সামাজিক, হোক সেটা অন্যকিছু। তবে সেটা যেন আপনার নিজের মুক্ত চিন্তার হয়। আশা করি নতুনরা বুঝতে পারবেন
এবার বলি সেসব কুলাঙ্গার ব্লগারের কথা আসলে যাদের মাধ্যমে বল্গ শব্দটি বাংলাদেশে এখন পরিচিত। এদের নিয়া বলতেও লজ্জা লাগে। বাংলাদেশে এখন এক ভিন্ন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। ব্লগার মানেই এখন নাস্তিক! এক কথায় বলা চলে, বাংলাদেশে ব্লগারদের আবিষ্কার হয়েছে নাস্তিক ব্লগারদের মাধ্যমে। তাই বলে বল্গে লিখলেই যে নাস্তিক তা কিন্তু না। যেমন আমি লিখি সামাজিক আর টেকনোলজি নিয়ে আর কেউই অন্য কিছু তাই বলে আমরা নাস্তিক?? সেইসব সাধারন মানুষ হয়ত আজ আমার এ লেখা পড়ছেনা। পড়লে তাদের আমি বুঝাতে চেস্টা করতাম ব্লগার মানে নাস্তিকতা নয়। মানব জাতির মাঝে যেমন একটা কুলাঙ্গার শ্রেনী থাকে। সেরকম ব্লগারদের মাঝেও রয়েছে এরকম একটা শ্রেনী। যারা মত প্রকাশের স্বাধীনতার নামে ধর্ম কে নিয়ে বাজে কথা বলে। যা মোটেও ঠিক না। ব্লগারদের মধ্যেও শ্রেনী আছে। এখন আমরা অনেকেই বল্গার পরিচয় দিতে লজ্জা পাই, আমরা কি নাস্তিক? আমরা নিজের ধর্মকে ভালোবেসেও কি ঐ দু চার নাস্তিকের জন্য আমরাও নাস্তিক টাইটেল বহন করব? এর চেয়ে অবিচার আর কি হতে পারে...
এতটুকু লিখার পর ও যদি আপনাদের ধারনাই অল্প পরিবরতন আনতে পারি তাতেই আমার সফলতা। আর নবিনদের ও হয়তো বুঝাতে পারছি। আজকে আর না। আশা করি আমার সাথেই থাকবেন অনুপ্রেরনা দিবেন এবং বল্গ চালিয়ে নিতে সহযোগিতা করবেন। দোয়া করবেন্,............।।
আল্লাহ হাফেজ.........।।
বল্গ কীঃ
উইকিপিডিয়ায় ব্লগ বলতে ব্যক্তিগত দিনলিপি বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক পত্রিকাকে বুঝানো হচ্ছে। ঠিক তাই। ডায়েরি তো চিনেন? হুম, এক কথায় ডায়েরীর অনলাইন ভার্সনকেই আমরা ব্লগ বলতে পারি। আমরা যে ডায়েরি লিখে থাকি তা আমি লিখি আমি পডি এবং আমি লুকিয়ে রাখি। সেই ডায়েরির কোনো পাঠক নাই কিন্তু আমার অনলাইন ডায়েরি মানে বুল্গে পাঠক থাকবে। এটাই ডায়েরি আর বল্গের মাঝে তফাত। এখন অনলাইনে যে যেখানে লিখুক না কেনো সেই বল্গার আমার মতে। তবে কিছু পাবলিক আছে যারা শুধু কপি টু পেষ্ট করে লিখেই নিজেকে বল্গার দাবি করে কিন্তু তারা শুধ নিজেরাই নিজেদের বল্গার দাবি করে অন্য কেও বলে না। ভাই নিজে কিছু লিখি নিজের মুক্ত চিন্তা প্রকাশ করি এটাই তো বল্গ তবেই তো আপনি বল্গার।আপানার বল্গে আপনি যা ইচ্ছে লিখেন হোক সেটা টেকনোলজি, হোক সেটা সামাজিক, হোক সেটা অন্যকিছু। তবে সেটা যেন আপনার নিজের মুক্ত চিন্তার হয়। আশা করি নতুনরা বুঝতে পারবেন
এবার বলি সেসব কুলাঙ্গার ব্লগারের কথা আসলে যাদের মাধ্যমে বল্গ শব্দটি বাংলাদেশে এখন পরিচিত। এদের নিয়া বলতেও লজ্জা লাগে। বাংলাদেশে এখন এক ভিন্ন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। ব্লগার মানেই এখন নাস্তিক! এক কথায় বলা চলে, বাংলাদেশে ব্লগারদের আবিষ্কার হয়েছে নাস্তিক ব্লগারদের মাধ্যমে। তাই বলে বল্গে লিখলেই যে নাস্তিক তা কিন্তু না। যেমন আমি লিখি সামাজিক আর টেকনোলজি নিয়ে আর কেউই অন্য কিছু তাই বলে আমরা নাস্তিক?? সেইসব সাধারন মানুষ হয়ত আজ আমার এ লেখা পড়ছেনা। পড়লে তাদের আমি বুঝাতে চেস্টা করতাম ব্লগার মানে নাস্তিকতা নয়। মানব জাতির মাঝে যেমন একটা কুলাঙ্গার শ্রেনী থাকে। সেরকম ব্লগারদের মাঝেও রয়েছে এরকম একটা শ্রেনী। যারা মত প্রকাশের স্বাধীনতার নামে ধর্ম কে নিয়ে বাজে কথা বলে। যা মোটেও ঠিক না। ব্লগারদের মধ্যেও শ্রেনী আছে। এখন আমরা অনেকেই বল্গার পরিচয় দিতে লজ্জা পাই, আমরা কি নাস্তিক? আমরা নিজের ধর্মকে ভালোবেসেও কি ঐ দু চার নাস্তিকের জন্য আমরাও নাস্তিক টাইটেল বহন করব? এর চেয়ে অবিচার আর কি হতে পারে...
এতটুকু লিখার পর ও যদি আপনাদের ধারনাই অল্প পরিবরতন আনতে পারি তাতেই আমার সফলতা। আর নবিনদের ও হয়তো বুঝাতে পারছি। আজকে আর না। আশা করি আমার সাথেই থাকবেন অনুপ্রেরনা দিবেন এবং বল্গ চালিয়ে নিতে সহযোগিতা করবেন। দোয়া করবেন্,............।।
আল্লাহ হাফেজ.........।।
আপনি আরো বিস্তারিত জানতে পড়তে পারেন ব্লগ কি? ব্লগার কারা?
ReplyDelete